বিড়াল | একাদশ শ্রেণি | প্রথম সেমিস্টার | বাংলা নোটস |

একাদশ শ্রেণির প্রথম সেমিস্টার বাংলা নোটস “বিড়াল”।

বিড়াল
বিড়াল

বিড়াল

১. ‌”বিড়াল” প্রবন্ধটির উৎস কি?

উঃ- কমলাকান্তের দপ্তর।

২.  “বিড়াল” প্রবন্ধটি বঙ্কিমচন্দ্র কি ছদ্মনামে লিখেছিলেন?

উঃ- শ্রী কমলাকান্ত। 

৩. “বিড়াল” প্রবন্ধটি কি জাতীয় রচনা?

উঃ- রূপকাশ্রয়ী এবং হাস্যরসাত্মক ও ব্যঙ্গধর্মী।

৪. কমলাকান্ত কোথায়, কিসের উপর কি হাতে বসেছিল?

উঃ- শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর,হুঁকা হতে বসেছিল। 

৫. চারপায়ীর উপর বসে কমলাকান্ত কি করছিলেন? 

উঃ- হুঁকা হাতে ঝিমোচ্ছিল। 

৬. ক্ষুদ্র আলোটি কেমন করে জ্বলছিল?

উঃ- মিটমিট করে। 

৭. দেওয়ালের উপর পড়ন্ত ছায়াটি কেমন ছিল?

উঃ- চঞ্চল।

৮. চঞ্চল ছায়া কিসের মতন ছিল? 

উঃ- প্রেতের মতো।

৯. কমলাকান্তের হাতে কীজন্য হুঁকো ধরা ছিল?

উঃ- আহার প্রস্তুত না হওয়ার জন্য।

১০. হুঁকো হাতে কমলাকান্ত কেমনভাবে বসেছিল?

উঃ- নির্মীলিতলোচনে। 

১১. বিড়াল ও কমলাকান্তের মধ্যে কি জাতীয় কথা হচ্ছিল?

উঃ- কাল্পনিক।

১২. কমলাকান্তের দপ্তর(১৮৭৫) গ্রন্থটি কোন ভাষা রীতিতে রচিত? 

উঃ- সাধুভাষা রীতিতে।

১৩. “কমলাকান্তের দপ্তর” গ্রন্থটি কোন পুরুষের(পক্ষ) দৃষ্টিকোণ থেকে রচিত?

উঃ- উত্তম পুরুষ। 

১৪. বেলজিয়ামে অবস্থিত ওয়াটারলুর যুদ্ধে কে কাকে পরাজিত করেছিল?

উঃ- ইংল্যান্ডের ডিউক অব ওয়েলিংটন ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়নকে। 

১৫. “পরোপকারই পরম ধর্ম”- বক্তা কে? 

উঃ- বিড়াল। 

১৬. কমলাকান্তের কাছে কে কিরূপে হাজির হয়েছিল বলে কমলাকান্ত মনে করেছিল?

উঃ- ডিউক অফ ওয়েলিংটন বিড়ালত্ব প্রাপ্ত হয়ে আফিং ভিক্ষা করতে এসেছিল বলে কমলাকান্তের মনে হয়েছিল। 

১৭. আহার প্রস্তুত না হওয়ায় কমলাকান্ত কি ভাবছিলেন?

উঃ- তিনি যদি ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়ন হতেন।

১৮. কমলাকান্ত “পাশানবৎ কঠিন” হয়েছিলেন কেন?

উঃ- ওয়েলিংটন আফিং চাওয়ায়।

১৯. ডিউক অফ ওয়েলিংটনকে আর অতিরিক্ত পুরস্কার দেওয়ার প্রয়োজন নেই বলে কেন মনে করেছিলেন?

উঃ- ইতিপূর্বে যথোচিত পুরস্কার দেওয়া হয়েছে বলে।

২০. “বিশেষ অপরিমিত লোক ভালো নহে”- কথাটি কার?

উঃ- কমলাকান্তের। 

২১. বিড়ালের কথায় সে কার দুগ্ধ পান করেছিল?

উঃ- মঙ্গলা নামক গাভীর দুগ্ধ। 

২২. প্রসন্ন কে?

উঃ- একজন গোয়ালিনী। 

২৩. কমলাকান্ত ভালো করে চোখ চেয়ে কাকে দেখতে পেয়েছিল?

উঃ- একটি ক্ষুদ্র মার্জারকে।

২৪. কমলাকান্তের জন্য প্রসন্ন গোয়ালিনীর রাখা দুধ বিড়ালটি উদরসাৎ করার সময় কমলাকান্ত কি করছিলেন?

উঃ- আফিমের নেশার ঘোরে ওয়াটারলুর মাঠে ব্যূহ রচনায় ব্যস্ত ছিলেন। 

২৫. “কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় খই”-এটি কি? কার ভাবনা? এর সরলার্থ কি?

উঃ- এটি একটি প্রবাদ।

 ভাবনাটি বিড়ালের।

 এর সরলার্থ হল একজনের পরিশ্রমলব্ধ ফল অন্যজন ভোগ করে। 

২৬. বিড়াল দুধ পান করলেও কমলাকান্ত কেন তার ওপর রাগ করতে পারেনি?

উঃ- অধিকারের কারণে।

২৭.  বিড়াল দুধ পান করলে তাকে তাড়িয়ে মারতে যাওয়াটা কি?

উঃ- চিরাগত প্রথা।

২৮. কে কেন চিরাগত প্রথার অবমাননা করতে পারেনি?

উঃ- কমলাকান্ত। কারণ মনুষ্যকূলে কুলাঙ্গার রূপে পরিচিত হওয়ার ভয়ে। 

২৯. চিরাগত প্রথা অবলম্বন না করলে বিড়াল তার স্বজাতি মন্ডলে কমলাকান্তকে কি বলে উপহাস করবে?

উঃ- কাপুরুষ বলে।

৩০. “অতএব পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়”- কথাটি কার?

উঃ- কমলাকান্তের।

পুঁইমাচা | একাদশ শ্রেণি | বাংলা নোটস |

৩১. বিড়ালকে প্রহার করার জন্য বহু অনুসন্ধানে আবিষ্কৃত যষ্ঠি(লাঠি) কেমন ছিল? 

উঃ- ভগ্ন।

৩২. বিড়াল অতি মধুর স্বরে “মেও” বলছে কেন? 

উঃ- পরিতৃপ্ত হওয়ার কারণে। 

৩৩. কমলাকান্তের হাতে লাঠি দেখেও বিড়ালটির ভয় না পাওয়ার কারণ কি ছিল? 

উঃ- কমলাকান্ত বিড়ালটির পূর্বপরিচিত বলে। 

৩৪. কমলাকান্ত বিড়ালটির কথা কিভাবে বুঝতে পারল? 

উঃ- দিব্যকর্ণ প্রাপ্তির ফলে। 

৩৫. কমলাকান্ত বিড়ালটিকে মারতে পারেননি কেন?

উঃ- তিনি বিড়ালটির কথা বুঝেছিলেন বলে।

৩৬. মার্জার বা বিড়ালের “মেও” বলার মধ্য দিয়ে কি লুকিয়ে ছিল?

উঃ- অবজ্ঞা।

৩৭. “মারপিট কেন”- বক্তব্যটি কার?

উঃ- বিড়ালের।

৩৮. “বিড়াল” প্রবন্ধে বিড়াল আসলে কাদের প্রতিনিধিত্ব করেছে?

উঃ- দরিদ্র, শ্রমজীবী, প্রতিবাদী মানুষদের।

৩৯. আলোচ্য প্রবন্ধে বিড়ালের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে প্রাবন্ধিক কি বোঝাতে চেয়েছেন?

উঃ- আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় অর্থনৈতিক শ্রেণী বৈষম্য। 

৪০. “এ সংসারে ক্ষীর, সর,দুগ্ধ, দোধী, মৎস্য, মাংস  সকলি তোমরা খাবে”- বক্তা কে? তোমরা কারা?

উঃ- বক্তা বিড়াল।

 তোমরা বলতে মনুষ্য জাতি বা সমাজের উচ্চবিত্ত সম্প্রদায়ের মানুষদেরকে বোঝানো হয়েছে।

৪১. “তোমাদের ক্ষুৎপিপাসা আছে আমাদের কি নাই”? বক্তা কে? আমাদের বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে?

উঃ- বক্তা বিড়াল।

 আমাদের বলতে সমাজের দরিদ্র, শ্রমজীবী মানুষদের বোঝানো হয়েছে।

৪২. “তোমরা আমার কাছে কিছু উপদেশ গ্রহণ কর”- বক্তা কে? তোমরা কারা?

উঃ- বক্তা বিড়াল।

 তোমরা হল মনুষ্য জাতি। 

৪৩. বিড়াল নিজেকে কি বলেছে?

উঃ- বিজ্ঞ চতুষ্পদ। 

৪৪. “দেখ, শয্যাশায়ী মনুষ্য”- বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে?

উঃ- অকর্মণ্য মানুষদের। 

৪৫. “আমি তোমার ধর্মের সহায়”-এখানে তোমার বলতে কাকে বুঝিয়েছে?

উঃ- বিড়াল কমলাকান্তকে বুঝিয়েছে।

৪৬. “আমি তোমার ধর্ম সঞ্চয়ের মূলীভূত কারণ”- বক্তা কার প্রতি উক্তিটি করেছেন?

উঃ- বক্তা বিড়াল কমলাকান্তের প্রতি উক্তিটি করেছে।

৪৭. “দেখ, আমি চোর বটে কিন্তু আমি সাধ করিয়া চোর হইয়াছি”- এখানে চোর কে?

উঃ- বিড়াল।

৪৮. “তাহারা চোর অপেক্ষাও অধার্মিক”- এখানে কাদের কথা বলা হয়েছে?

উঃ- বড় বড় সাধুদের। 

৪৯. বিড়ালের মতে চোরে যে চুরি করে সেই অধর্ম কার?

উঃ- কৃপণ ধনীর।

৫০. চোরের চেয়ে শতগুণে দোষী কে?

উঃ- কৃপণ ধনী।

৫১. বিড়াল মেও মেও করে কোথায় কোথায় ঘুরে বেড়ায়?

উঃ- প্রাচীরে প্রাচীরে।

৫২. গৃহস্থরা নর্দমায় কি কি ফেলে দেয়?

উঃ- মাছের কাঁটা, পাতের ভাত।

৫৩. বিড়ালের মতে দরিদ্রের ব্যথায় ব্যথিত হওয়া কেমন?

উঃ- লজ্জার কথা।

৫৪. সকলেই পরের ব্যথায় কি হতে রাজি থাকে?

উঃ- ব্যাথিত হতে।

৫৫. একজন বড়ো রাজা ফাঁপরে পড়লে কার রাত্রে ঘুম হয় না?

উঃ- যে কখনো অন্ধকে মুষ্টিভিক্ষা দেয় না। 

৫৬. কার দুঃখে সহজে কেউ কাতর হতে চায় না?

উঃ- ছোটো লোকের দুঃখে। 

৫৭. আলোচ্য প্রবন্ধে “শিরোমণি” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উঃ- সমাজের প্রধান ব্যক্তিকে।

৫৮. বিড়ালের মতে শিরোমণি ও ন্যায়লঙ্কারা কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ খেয়ে গেলে কমলাকান্ত কি করতেন?

উঃ- জোড় হতে আর একটু এনে দেওয়ার কথা বলতেন।

৫৯. “তবে আমার বেলায় কেন”-এই আক্ষেপ উক্তিটি কার?

উঃ- বিড়ালের। 

৬০. বিড়ালের মতে কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ শিরোমণি ও ন্যায়লঙ্কাররা খেয়ে গেলেও কে তাদেরকে লাঠি মারতে সাহস করত না?

উঃ- কমলাকান্ত।

জীব বৈচিত্রের বিনাশ বা অবক্ষয়ের কারণ (Causes of Destruction or loss of Biodiversity)

৬১. “তেলা মাথায় তেল দেওয়া”- কাদের রোগ?

উঃ- প্রশ্নোদ্ধৃত অংশটি কিসের?

 মনুষ্যজাতির রোগ।

 একটি প্রবাদ এর উদাহরণ।

৬২. বিড়ালের কথায় কমলাকান্ত কার জন্য ভোজের আয়োজন করে?

উঃ- যে খেতে বললে বিরক্ত হয়।

৬৩. বিড়ালের মতে কমলাকান্ত অর্থাৎ মনুষ্যজাতি কাকে চোর বলে দণ্ড দিত?

উঃ- যারা খিদের জ্বালায় বিনা আহ্বানেই মানুষের অন্ন খেয়ে নেয়।

৬৪. কার লেজ ফুলে,গায়ের লোম হয়? 

উঃ- সোহাগের বিড়ালের। 

৬৫. কাদের রূপের ছটা দেখে অনেক মার্জার কবি হয়ে পড়ে? 

উঃ- সোহাগের বিড়ালদের। 

৬৬. চোরের দণ্ড থাকলেও কীসের দণ্ড নেই?

উঃ- নির্দয়তার। 

৬৭. “লাঙ্গুল” শব্দের অর্থ কি?

উঃ- লেজ। 

৬৮. মাছের কাঁটা কোথায় ফেলে দেওয়া হয়?

উঃ- নর্দমায়। 

৬৯. কী কারনে বিড়ালের উদর কৃশ,অস্থি পরিদৃশ্যমান লাঙ্গুল বিনত এবং দাঁত বের হয়ে পড়েছে? 

উঃ- আহারের অভাবে। 

৭০. বিড়ালের চামড়া কেমন?

উঃ- কালো রংয়ের।

৭১. দরিদ্রের আহার সংগ্রহের দণ্ড থাকলেও ধনীর কিসের দণ্ড নেই?

উঃ- কার্পণ্যের।

৭২. দরিদ্রের চৌর্যবৃত্তির পিছনে কার দোষ? 

উঃ- কৃপণ ধনীদের।

৭৩. “অনাহারে মরিয়া যাইবার জন্য এ পৃথিবীতে কেহ আইসে নাই”- কথাটি কার?

উঃ- বিড়ালের। 

৭৪. “সোশিয়ালিস্টিক” শব্দটির অর্থ কি?

উঃ- সমাজতান্ত্রিক। 

৭৫. “থাম মার্জার পন্ডিত”- কথাটি কার? 

উঃ- কমলাকান্তের।

৭৬. আলোচ্য প্রবন্ধে কমলাকান্ত সমাজ বিশৃংখলার মূল কারণ হিসেবে কাকে চিহ্নিত করেছে?

উঃ- সমাজতন্ত্রকে।

৭৭. বিড়ালের মতে সমাজের ধনবৃদ্ধির অর্থ কি? 

উঃ- ধনীর সম্পদ বৃদ্ধি। 

৭৮. মার্জার বলিল, “না হইল তো আমার কী”?- এখানে কী না হওয়ার কথা বলা হয়েছে?

উঃ- সমাজের ধনবৃদ্ধির কথা। 

৭৯. “আমি বুঝাইয়া বলিলাম”- কে কি বুঝাইয়া বলিল? 

উঃ- কমলাকান্ত বিড়ালকে বুঝিয়ে বলল সামাজিক ধনবৃদ্ধি ছাড়া উন্নতি সম্ভব নয়।

৮০. “আমি যদি খাইতে না পাইলাম তবে সমাজের উন্নতি লইয়া কী করিব”- এই উক্তিতে কি প্রকাশ পেয়েছে? 

উঃ- বিড়ালের যুক্তিনিষ্ঠ মনোভাব।

৮১. কাকে বুঝানো দায় হইল?

উঃ- বিড়ালকে।

৮২. কাকে কখনো কেউ বোঝাতে পারে না?

উঃ- বিচারক বা নৈয়ায়িককে।

৮৩.  নৈয়ায়িক শব্দটির অর্থ কি?

উঃ- ন্যায় শাস্ত্রের পন্ডিত ব্যক্তিকে বোঝায়।

৮৪. কমলাকান্তের কথায় কার কোনো কিছু না বোঝার অধিকার কার আছে? 

উঃ- বিড়ালের।

৮৫. সমাজের উন্নতিতে দরিদ্রের প্রয়োজন না থাকলেও না থাকতে পারে কিন্তু কাদের প্রয়োজন?

উঃ- কমলাকান্তের মতে ধনীদের বিশেষ প্রয়োজন। 

৮৬. কমলাকান্তের মতে কার দণ্ড বিধান কর্তব্য? 

উঃ- চোরের।

৮৭. চোরকে ফাঁসি দিলেও তাতে কার আপত্তি নেই? 

উঃ- বিড়ালের। 

৮৮. বিড়ালের মতে যে বিচারক চোরকে সাজা দেবেন আগে তার কি করা উচিত?

উঃ- তিন দিন উপবাস করা উচিত।

৮৯. বিড়ালের কথায় যে বিচারক চোরকে ফাঁসির সাজা দিবেন তিনি কোন শর্তে তা দিবেন? 

উঃ- তিন দিন উপবাসের পর যদি বিচারকের চুরি করে খেতে ইচ্ছা না করে তবে তিনি স্বচ্ছন্দে চোরকে ফাঁসি দেবেন। 

৯০. বিড়ালকে লাঠি তুলে মারতে যাওয়ার সময় বিড়াল কমলাকান্তকে কদিন উপবাসের নিদান দিয়েছিল?

উঃ- তিনদিন।

৯১. বিড়ালের কথায় তিন দিন উপবাসের পর কমলাকান্ত কোথায় চুরির দায়ে ধরা পড়লে সে মার খেতে আপত্তি করবে না?

উঃ- নসীরামবাবুর ভাঁড়ার-ঘরে। 

৯২. বিচারে পরাস্ত হলে কি করতে হবে বলে বিজ্ঞ লোকের মত?

উঃ- গম্ভীরভাবে উপদেশ প্রদান করতে হবে। 

৯৩. বিড়াল চাইলে কমলাকান্ত তাকে পড়ার জন্য কাদের লেখা গ্রন্থ দিতে পারে?

উঃ- নিউম্যান ও পার্কারের। 

৯৪. কোন গ্রন্থ পড়লে বিড়াল আফিমের অসীম মহিমা বুঝতে পারবে?

উঃ- কমলাকান্তের দপ্তর।

৯৫. “আমি সেই প্রথানুসারে মার্জারকে বলিলাম যে”-  বক্তা কে?তিনি কি বলেছিলেন?

উঃ- বক্তা কমলাকান্ত বলেছিলেন যে “এসকল অতি নীতিবিরুদ্ধ কথা, ইহার আন্দোলনেও পাপ আছে”। 

৯৬. “উভয়ে ভাগ করিয়া খাইব”- কারা কিভাবে ভাগ করিবার কথা বলেছেন? 

উঃ- কমলাকান্ত ও বিড়াল জলযোগের সময় প্রসন্ন গোয়ালিনীর দেওয়া ছানা ভাগ করে খাওয়ার কথা বলেছেন।

৯৭. কমলাকান্ত বিড়ালকে আবার কখন,কেন আসার কথা বলেছিল?

উঃ- বিড়াল যদি ক্ষুধায় নিতান্ত অধীর হয় তবে তাকে এক সরিষাভর আফিম দেওয়ার জন্য কমলাকান্ত বিড়ালকে আবার আসার কথা বলেছিল। 

৯৮. বিড়ালের কথায় তার কিসের প্রয়োজন নেই এবং সে কি বিবেচনা করার কথা বলেছে? 

উঃ- আফিমের বিশেষ প্রয়োজন নেই এবং ক্ষুধানুসারে হাঁড়ি খাওয়ার কথা বিবেচনা করতে বলেছেন। 

৯৯. সরিষাভর শব্দের অর্থ কি?

উঃ- একটি সরিষার সমপরিমাণ।

১০০. কী ভেবে কমলাকান্ত আনন্দিত হয়েছিল?

উঃ- একটি পতিত আত্মাকে অন্ধকার থেকে আলোয় আনার আনন্দে।

Table of Contents

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Instagram Group Join Now
Scroll to Top