পুঁইমাচা | একাদশ শ্রেণি | বাংলা নোটস |

পুঁইমাচা
পুঁইমাচা

পুঁইমাচা

১. “পুঁইমাচা” গল্পের লেখক কে?

উঃ- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

২. “পুঁইমাচা” গল্পটির উৎস লেখ।

উঃ- “মেঘমল্লার” গল্পগ্রন্থ।

৩. “পুঁইমাচা” গল্পটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল? 

উঃ- প্রবাসী পত্রিকায়।

৪. “পুঁইমাচা” গল্পের প্রধান চরিত্র কে?

উঃ- ক্ষেন্তি।

৫. ক্ষেন্তির পিতা- মাতার নাম কি?

উঃ- সহায়হরি ও অন্নপূর্ণা। 

৬. সহায় হরি ও অন্নপূর্ণার ক’জন মেয়ে ও তাদের নাম কি? 

উঃ- তিনজন মেয়ে ছিল। ক্ষেন্তি, পুঁটি ও রাধী। 

৭. “পুঁইমাচা” গল্পে কে গাছ কাটছিল? 

উঃ- তারকখুড়ো। 

৮. সহায়হরি তার স্ত্রীর কাছে বাটি বা ঘটি চেয়েছিল কেন?

উঃ- খেজুর গাছের রস খাওয়ার জন্য। 

৯. অন্নপূর্ণা চুলে কি তেল মাখছিল?

উঃ- নারকেল তেল।

১০. গাঁয়ে রটে যাওয়া গুজব সম্পর্কে কোথায় জানা যায়? 

উঃ- চৌধুরী বাড়িতে।

১১. স্ত্রীর মতানুসারে সহায়হরি কোথায় ঘুরে বেড়ান?

উঃ- বাগদী-দুলে পাড়ায়। 

১২. ক্ষেন্তির বয়স কত?

পনেরো।

১৩. ক্ষেন্তি চিংড়ি মাছগুলি কার কাছ থেকে এনেছিল?  

উঃ- গয়া পিসির থেকে।

১৪. গয়া পিসির কাছে সহায়হরির কত ধার ছিল? 

উঃ- দুইটি পয়সা।

১৫. ক্ষেন্তিকে পুঁইশাকগুলি কে দিয়েছিল?

উঃ- রায় কাকা। 

১৬. ক্ষেন্তির মায়ের মত ক্ষেন্তির বিয়ে হলে সে কতগুলি সন্তানের মা হত?

উঃ- চার সন্তানের।

১৭. ক্ষেন্তির আনা পুঁইশাকগুলি অন্নপূর্ণা কাকে ফেলে দিয়ে আসতে বলেছিল? 

উঃ- ছোট মেয়ে রাধীকে।

১৮. “পুঁইমাচা” গল্পে ক্ষেন্তিকে কি কি বিশেষণে বিশেষিত করা হয়েছে?

উঃ- শান্ত, নিরীহ ও অধিক মাত্রায় ভোজনপটু।

১৯. ক্ষেন্তির হাতের চুড়িতে থাকা সেফটিপিনের বয়স খুঁজলে কোন যুগের বলে জানা যায়? 

উঃ- প্রাগৈতিহাসিক যুগের।

২০. অন্নপূর্ণা চোখের জল চাপতে কি করেছিলেন?

উঃ- চালের বাতায় গোঁজা চালা থেকে শুকনো লঙ্কা পাড়ছিলেন।

২১. চণ্ডীমণ্ডপে সহায়হরিকে কখন ডাকা হয়েছিল? 

উঃ- বিকেলবেলা। 

২২. চণ্ডীমণ্ডপে সহায়হরির বিচার করেছিল কে?

উঃ- কালীময় ঠাকুর। 

২৩. পচা জাতি কি ছিল? 

উঃ- ক্ষত্রিয়।

২৪. ক্ষেন্তির বিবাহ কার সাথে ঠিক হয়েছিল?

উঃ- শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের সাথে। 

২৫. শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের কেমন চারিত্রিক প্রকৃতি ছিল? 

উঃ- অসৎ চরিত্রের। 

২৬. শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলেকে কারা প্রহার করেছিল?

উঃ- কুম্ভকার বধুর আত্মীয়রা। 

২৭. শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের সাথে ক্ষেন্তির বিবাহ কে ভেঙে দেন?

উঃ- সহায়হরি। 

২৮. সহায়হরি ও ক্ষেন্তি জঙ্গলে কি তুলতে গিয়েছিল?

উঃ- মেটে আলু। 

২৯. সহায়হরি ও ক্ষেন্তি মেটে আলু তোলার জন্য কি উপকরণ নিয়ে গিয়েছিল?

উঃ- শাবল। 

৩০. শাবল হাতে বাবা ও মেয়ের যাওয়া দেখে তারা কোথায় যাচ্ছে বলে মনে হয়েছিল?

উঃ- সিঁদ দেওয়ার উদ্দেশ্যে। 

যুক্তি বিজ্ঞানের প্রকৃতি (অবরোহ ও আরোহ) | Class XI Philosophy Notes | 2nd Semester

৩১. অন্নপূর্ণা মুখুজ্জে বাড়ি যাওয়ার পথে কোন পাখি দেখেছিল?

উঃ- লেজ ঝোলা হলদে পাখি। 

৩২. লেজ ঝোলা হলদে পাখিটি কোন গাছের ডালে বসে ছিল?

উঃ- আমড়া গাছের ডালে।

৩৩. সহায়হরির আনা মেটে আলুর ওজন কত ছিল? 

উঃ- ১৫-১৬ সের।

৩৪. সহায়হরি মেটে আলুটি কোথা থেকে এনেছিল?

উঃ- বরজ পোতার বন থেকে। 

৩৫. বরজ পোতার বিজন বনে দিনে-দুপুরে কি লুকিয়ে থাকে বলে অন্নপূর্ণা জানিয়েছিলেন?

উঃ- বাঘ। 

৩৬. ক্ষেন্তির স্নান সেরে আসতে কত সময় লেগেছিল?

উঃ- আধঘন্টা। 

৩৭. ক্ষেন্তির উত্তর শুনে অন্নপূর্ণা কেমন ভাবে জেগে উঠেছিল?

উঃ- তেলে বেগুনে। 

৩৮. “তিনকাল গিয়েছে এক কাল আছে”- কথাটি কে কাকে বলেছিল?

উঃ- অন্নপূর্ণা সহায়হরিকে। 

৩৯. সহায়হরি মেটে আলু কোথা থেকে এনেছিল বলে জানিয়েছিল?

উঃ- চৌকিদারের বেড়ার গা থেকে। 

৪০. কি উপলক্ষে অন্নপূর্ণা মেয়েদের জন্য পিঠে বানিয়েছিল?

উঃ- পৌষ সংক্রান্তি। 

৪১. অন্নপূর্ণা পৌষসংক্রান্তিতে কি দিয়ে পাটিসাপটা বানিয়েছিল?

উঃ- নারকেলের পুর দিয়ে। 

৪২. অন্নপূর্ণা পৌষসংক্রান্তিতে কি পিঠে বানিয়েছিল?

উঃ- পাটিসাপটা। 

৪৩. ক্ষেন্তি কতগুলি পাটিসাপটা খেয়েছিল? 

উঃ- ১৮-১৯ খানার বেশি।

৪৪. কোন মাসে ক্ষেন্তির বিয়ে হয়েছিল? 

উঃ- বৈশাখ মাসে।

৪৫. ক্ষেন্তির জন্য যে পাত্র দেখা হয়েছিল তার বয়স কত? 

উঃ- চল্লিশ এর বেশি নয়। 

৪৬. ক্ষেন্তির জন্য যে পাত্র দেখা হয়েছিল তাদের অবস্থা কেমন ছিল? 

উঃ- অবস্থা সঙ্গতিপন্ন, শহরাঞ্চলে বাড়ি, সিলেট, চুন ও ইঁটের ব্যবসায় লাভবান হয়েছে।

৪৭. শশুর বাড়িতে যাওয়ার সময় ক্ষেন্তি তার মাকে কোন মাসে নিয়ে আসতে বলেছিল?

উঃ- দুই মাস বাদে আষাঢ় মাসে। 

৪৮. ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির মতে তার খাওয়া ও চালচলন কেমন ছিল? 

উঃ- খাওয়া ছিল হাভাতের মতো এবং চালচলন ছিল ছোটলোকের মতো। 

৪৯. ক্ষেন্তির সঙ্গে যার বিবাহ হয়েছিল ক্ষেন্তি সেই ব্যক্তির কোন পক্ষের বউ ছিল?

উঃ- দ্বিতীয় পক্ষের। 

৫০. ক্ষেন্তি কি মাসে কি রোগে মারা গিয়েছিল?

উঃ- ফাগুন মাসে বসন্ত রোগে।

৫১.ক্ষেন্তিকে তার শ্বশুরবাড়ির লোকেরা কোথায় রেখে এসেছিল?

উঃ- সহায়হরির দুঃসম্পর্কের এক বোনের কালীঘাটের বাড়িতে।

৫২. ক্ষেন্তি কিভাবে মারা গিয়েছিল?

উঃ- বিনা চিকিৎসায়।

৫৩. ক্ষেন্তি কোন গাছের চারা লাগিয়েছিল যা দেখে তার মৃত্যুর পর অন্নপূর্ণা ও তার দুই মেয়ের ক্ষেন্তির কথা মনে পড়েছিল?

উঃ- পুঁই গাছের চারা। 

৫৪. ক্ষেন্তির জীবনের করুণ পরিণতির জন্য কি দায়ী ছিল?

উঃ- সমাজ ব্যবস্থা। 

৫৫. ভাঙ্গা পাঁচিলের ধারে ছোটো খোলা জমির জঙ্গলে কোন গাছ ছিল?

উঃ- পাথরকুচি- কোন্টিকারি। 

৫৬. ভাঙ্গা পাঁচিলের ধারে ছোট খোলা পাথরকুচি- কোন্টিকারি জঙ্গলটি কারা পরিষ্কার করেছিল? 

উঃ- ক্ষেন্তি ও তার ছোটো বোন। 

৫৭. অন্নপূর্ণার মতে পুঁইচারা পোঁতার সময় কখন?

উঃ- বর্ষাকালে। 

৫৮. ক্ষেন্তি পুঁই গাছকে কিভাবে বাঁচাবে? 

উঃ- রোজ জল ঢেলে। 

৫৯. অন্নপূর্ণার কেন মনে হয়েছিল পুঁই গাছটি হয়তো বেঁচে যাবে? 

উঃ- কারণ শীতকালের রাতে খুব শিশির পড়ে। 

৬০. সহায়হরি সকালে ছোট মেয়েকে গায়ে কি দিতে বলেছিল?

উঃ- দোলাই। 

৬১. সহায়হরির ছোট মেয়ে শীতের সকালে কিসের প্রত্যাশায় ছিল?

উঃ- রোদ উঠবার।

৬২. রোদ ওঠার আশায় দুই বোন কোন গাছের গোড়ায় দাঁড়িয়েছিল?

উঃ- কাঁঠালতলায়। 

৬৩. শীতকালের সকালে ক্ষেন্তি কোথায় কি কুড়াতে গিয়েছিল?

উঃ- মুখুজ্জে বাড়িতে গোবর কুড়াতে।

৬৪. গোবর কুড়িয়ে আনার জন্য ক্ষেন্তি কি ব্যবহার করেছিল?

উঃ- ভাঙা ঝুড়ি। 

৬৫. ক্ষেন্তির জামাটি কোথা থেকে কে কিনে এনেছিল? 

উঃ- হরিপুরের রাসের মেলা থেকে তার বাবা সহায়হরি।

৬৬. ক্ষেন্তির জামার মূল্য কত ছিল?

উঃ- আড়াই টাকা।

৬৭. বর্তমানে ক্ষেন্তির জামাখানি কী কারণে অব্যবহার্য হয়ে পড়েছে এবং জামাটির বর্তমান অবস্থা কোথায়?

উঃ- ছোটো হয়ে যাওয়ায় অব্যবহার্য হয়ে পড়েছে এবং বর্তমান অবস্থা তোরঙ্গে। 

৬৮. ক্ষেন্তির জামাখানি কিসের ছিল এবং রং কেমন? 

উঃ- জামাখানি ছিল সার্জের এবং রং ছিল কালো। 

৬৯. অন্নপূর্ণা পিঠে বানাতে কি কি দ্রব্য ব্যবহার করেছিল?

উঃ- চালের গুঁড়ো, ময়দা,গুড় ও নারকেল কোড়া। 

৭০. অন্নপূর্ণা প্রথমে ক্ষেন্তিকে নারকেল কুড়তে দেয়নি কেন? 

উঃ- তার কাপড় চোপড় শুচি নয় বলে। 

৭২. ক্ষেন্তি ময়দার গোলা চায়নি কেন? 

উঃ- পাছে মা বকে। 

৭৩. অন্নপূর্ণা ক্ষেন্তির জন্য কোথায় ময়দা মাখা গোলা রেখেছিল? 

উঃ- নারকেল মালাতে। 

৭৪. পৌষসংক্রান্তিতে কে ক্ষীর করেছিল? 

উঃ- রাঙা দিদি। 

৭৫. পুঁটির জ্যাঠাইমারা কাদের নেমন্তন্ন করেছিল?

উঃ- সুরেশকাকা ও তিনুর বাবাকে। 

৭৬. ক্ষেন্তির জেঠিমার বাড়িতে কী কী পিঠে হচ্ছিল?

উঃ- পায়েস, ঝোলপুলি ও মুকতক্তি। 

৭৭. অন্নপূর্ণা কী দিয়ে খোলায় তেল মাখছিলেন?

উঃ- বেগুনের বোঁটা দিয়ে। 

৭৮. “পাটিসাপটা করতে ক্ষীরের পুর লাগে”- একথা কে বলেছিল?

উঃ- খেঁদি। 

৭৯. ক্ষেন্তি খেঁদির বাড়িতে কেন গিয়েছিল?

উঃ- জামাই দেখতে। 

৮০. “ক্ষেন্তিকে কি অপরে ঠিক বুঝবে”- একথা কে বলতো?

উঃ- অন্নপূর্ণা।

৮১. কোন মাসে কাজ করতে করতে অন্নপূর্ণার ক্ষেন্তির কথা মনে পড়েছিল?

উঃ- ফাল্গুন- চৈত্র মাসে। 

৮২. কী কাজ করতে করতে অন্নপূর্ণার ক্ষেন্তির কথা মনে পড়েছিল?

উঃ- আমসত্ত্ব তুলতে তুলতে। 

৮৩. “তোমার মেয়েটির হয়েছিল কি”- বক্তা কে?

উঃ- বিষ্ণু সরকার। 

৮৪. কে কাদের চামার বলেছেন?

উঃ- সহায়হরি ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির লোকেদের।

৮৫. ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির কাছে কত টাকা ধার ছিল?

উঃ- আড়াইশো টাকা। 

৮৬. ক্ষেন্তির শশুড়বাড়ির জন্য পুজোর তত্ত্ব কিনতে কত টাকা খরচ হওয়ার কথা বলা হয়েছে? 

উঃ- কম করে ত্রিশ টাকা।

৮৭. সহায়হরি মেয়ের শ্বশুর বাড়িতে কোন মাসে গিয়েছিল?

উঃ- পৌষ মাসে। 

৮৮. “ছোটো লোকের সঙ্গে কুটুম্বিতা করলে এরকম হয়”- কথাটি কে বলেছিল?

উঃ- ক্ষেন্তির শাশুড়ি।

৮৯. নীলকুঠির আমলে কার নামে বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খায়? 

উঃ- পরমেশ্বর চাটুজ্জের। 

৯০. “আগুনের ধারে না বসলে কী আগুন পোহানো হয় না”- একথা কে কাকে বলেছে?

উঃ- অন্নপূর্ণা রাধীকে বলেছে। 

৯১. ক্ষেন্তির মৃত্যুর পর পৌষ মাসের দিনে অন্নপূর্ণা কোন পিঠে বানাচ্ছিল? 

উঃ- সরু চাকলি। 

৯২. “প্রথম পিঠেখানা কাঁনাচে ষাঁড়াষষ্ঠীকে ফেলে দিয়ে আসি”- একথা কে বলেছিল?

উঃ- পুঁটি। 

৯৩. “অত ঘন করে ফেললে কেন”?- কথাটি কে বলেছিল?

উঃ- রাধী।

৯৪. “দিদি বড় ভালোবাসতো”- বক্তা কে?

উঃ- পুঁটি। 

৯৫. “উঁচু কথা কেউ কখনো শোনেনি”- কার সম্পর্কে একথা বলা হয়েছে?

উঃ- ক্ষেন্তি। 

৯৬. শুকনো পাতায় খসখস করতে করতে ঘন ঝোপের মধ্যে কি ছুটে গিয়েছিল?

উঃ- শিয়াল।

৯৭. “পুঁইমাচা” পত্রিকাটি কবে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল?

উঃ- ১৩৩১ বঙ্গাব্দে।

৯৮. “পুঁইমাচা” গল্পটি কোন হাতে লেখা পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়? 

উঃ- অবসারিকা।

৯৯. মুখুজ্জে বাড়ির যে ছোটো মেয়েটি অন্নপূর্ণাকে ডাকতে এসেছিল তার নাম কি?

উঃ- দুর্গা।

১০০. অন্নপূর্ণাকে কি কি কাজ করার জন্য ডাকা হয়েছিল? 

উঃ- দুর্গার মা ছোঁবে না বলে দুর্গাদের নবান্নটা মেখে আর ইতু পূজার ঘটগুলো বের করে দিয়ে আসার জন্য। 

১০১. দুর্গাদের বাড়ি যাওয়ার সময় রাস্তায় অন্নপূর্ণা কী কী গাছ দেখতে পেয়েছিল? 

উঃ- রাংচিতা, বনচালতা , শেওড়া প্রভৃতি গাছ।

Table of Contents

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Instagram Group Join Now
Scroll to Top