সাম্যবাদী | Class XI Bengali Notes | 1st Semester

একাদশ শ্রেণির প্রথম সেমিস্টার বাংলা নোটস “সাম্যবাদী”

সাম্যবাদী
সাম্যবাদী

সাম্যবাদী থেকে সমস্ত MCQ

১. কাজী নজরুল ইসলামের লেখা “সাম্যবাদী” কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?

উঃ- “সাম্যবাদী” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। 

২. “সাম্যবাদী” কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল?

উঃ- ১৯২৫ খ্রিষ্টাব্দে ২৫ শে ডিসেম্বর লাঙল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।

৩. আলোচ্য কবিতায় কবি কোন গান গাইছেন?

উঃ- সাম্যের গান।

৪. সাম্যের গান বলতে কী বোঝানো হয়েছে? এমন গান গাওয়ার প্রয়োজন কী?

উঃ- সাম্যের গান বলতে সমতার গানকে বোঝানো হয়েছে। 

ধর্ম-বর্ণ সম্প্রদায়গত বৈষম্য দূর করে সমতা প্রতিষ্ঠার জন্য 

এমন গান গাওয়ার প্রয়োজন।

৫. কোথায় সব বাধা-ব্যবধান এক হয়ে গেছে?

উঃ- সাম্যের কাছে।

৬. “বলে যাও বলো আরো”!- কী বলে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে?

উঃ- বিভিন্ন ধর্মের কথা।

৭. মানুষ কোথায় পুঁথি ও কেতাব বইছে?

উঃ- পেটে-পিঠে, কাঁধে, মগজে।

৮. পার্শি বলতে কাদের বলা হয়?

উঃ- জরাথ্রুস্ট পন্থীর পারসিক জাতিকে। 

৯. জৈন কারা?

উঃ- মহাবীর প্রবর্তিত ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষরা। 

১০. ইহুদি বলতে কাদের বোঝানো হয়? 

উঃ- হিব্রু ভাষী ইজরাইলের অধিবাসী ইহুদী জাতিকে।

পুঁইমাচা | একাদশ শ্রেণি | বাংলা নোটস |

১১. গারো কারা?

উঃ- আসামের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে গারো পাহাড় সন্নিহিত অঞ্চলের অধিবাসীদের।

১২. সাঁওতাল, ভীল কারা?

উঃ- ভারতবর্ষের সাঁওতাল পরগনার আদি অধিবাসী উপজাতি সম্প্রদায়।

১৩. কনফুসিয়াস কে?

উঃ- চীনের বিখ্যাত দার্শনিক।

১৪. চার্বাক চেলা বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে?

উঃ- একজন ভারতীয় দার্শনিক। এই বস্তুবাদী বা ভোগবাদী প্রাচ্য দার্শনিক সম্প্রদায়ের অনুসরণকারীদের চার্বাক চেলা বলা হয়। 

১৫. কোরআন কী?

উঃ- আরবি ভাষায় লিখিত ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। 

১৬. পুরান কী?

উঃ- প্রাচীনকালের সমাজ, ব্যক্তি বিষয়ে রচিত ধর্মমূলক আখ্যায়িকা।পুরাণের মোট সংখ্যা 18 টি। 

১৭. বেদ কী?

উঃ- অপৌরুষেয় অর্থাৎ সাক্ষাৎ ঈশ্বরের মুখ নিঃসৃত ধর্ম জ্ঞাপক শাস্ত্র। এটি চারটি ভাগে বিভক্ত।

১৮. বেদান্ত কী?

উঃ- বৈদিক সাহিত্যের অন্তঃ বা শেষভাগের নাম বেদান্ত বা উপনিষদ।

১৯. বাইবেল কী?

উঃ- খ্রিস্টানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ।এটি দুটি খণ্ডে বিভক্ত। 

২০. ত্রিপিটক কী?

উঃ- পালি ভাষায় রচিত বৌদ্ধধর্মগ্রন্থ।এটি 3 টি খন্ডে বিভক্ত। 

বিড়াল | একাদশ শ্রেণি | প্রথম সেমিস্টার | বাংলা নোটস |

২১. জেন্দ- আবেস্তা কী?

উঃ- জরাথ্রুস্ট রচিত পারসিকদের ধর্মগ্রন্থ।

২২. গ্রন্থসাহেব কী?

উঃ- শিখদের প্রসিদ্ধ ধর্মগ্রন্থ।

২৩. “পড়ে যাও যত সব”- কী পড়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে?

উঃ- ধর্মগ্রন্থ।

২৪. “কেন এ পন্ডশ্রম”- একথা বলার কারণ কী?

উঃ- শুধু ধর্মগ্রন্থ পড়লে হবে না হৃদয়কে জাগ্রত করতে হবে। 

২৫. “মগজে হানিছ শূল”- এ কথার তাৎপর্য কী?

উঃ- মাথায় ধর্মগ্রন্থের বিষয় পুঞ্জিভূত করে মুক্তভাবনা সংকুচিত করা। 

২৬. “দোকানে কেন এ দর কষাকষি”- একথা বলার কারণ কী?

উঃ- ধর্মগ্রন্থের ধর্ম নিয়ে চর্চা করে লাভ নেই।

২৭. তাজা ফুল কোথায় ফুটে আছে?

উঃ- পথে।

২৮. “পথে ফুটে তাজা ফুল”- এ কথার তাৎপর্য কী?

উঃ- নিছক ধর্মচর্চা বা সাধনা নয় বরং মানবসেবাই হলো যথার্থ ধর্ম।

২৯. “খুলে দেখ নিজ প্রাণ”- এর ফলে কি হবে?

উঃ- মানুষ দেখতে পাবে তার মধ্যে সমস্ত কেতাব, সকল জ্ঞান ও সকল শাস্ত্র রয়েছে।

৩০. যুগাবতার কারা?

উঃ- যুগে যুগে অবতীর্ণ মহামানবরা। 

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর | একাদশ শ্রেণি | প্রথম সেমিস্টার | বাংলা নোটস 

৩১. মানব হৃদয়কে বিশ্ব দেউল বলার কারণ কী?

উঃ- কারণ মানব হৃদয়ে সকল ধর্ম ও সকল যুগাবতার অবস্থান করে। 

৩২. “বন্ধু বলিনি ঝুট”- ঝুট না বলার কারণ কি?

উঃ- মানব হৃদয়েই দেবতার যথাযথ বাসস্থান, কোনো মৃত পুঁথি, কঙ্কালে নয়। 

৩৩. “হাসিয়াছেন তিনি অমৃত হিয়ার নিভৃত অন্তরালে”- কে হাসছে? কেন হাসছে?

উঃ- দেবতা হাসছেন। কারণ মানুষ মৃত পুঁথির কঙ্কালে দেবতাকে খুঁজছে বলে। 

৩৪. “মৃত পুঁথি কঙ্কালে”- এমন কথা বলার কারণ কী?

উঃ- বহুযুগ পূর্বে লিখিত কঙ্কালরূপ মৃত পুঁথিতে শুধু উঃ- ধর্মের নিরস আদর্শের কথা লেখা আছে, দেবতার অধিষ্ঠান নেই। 

৩৫. রাজমুকুট কোথায় লুটিয়ে পড়ে?

উঃ- মানব হৃদয়ে।

৩৬. নীলাচল কী?

উঃ- নীলগিরি পর্বত, জগন্নাথ দেবের আবাসস্থল।

৩৭. কাশী, মথুরা, বৃন্দাবন কী?

উঃ- হিন্দুদের পবিত্র তীর্থস্থান।

৩৮. বুদ্ধ গয়া কোথায় অবস্থিত?

উঃ- বিহারে অবস্থিত। ভগবান বুদ্ধদেব এই স্থানে সিদ্ধিলাভ করেন। 

৩৯. জেরুজালেমের অর্থ কী?

উঃ- শান্তির নগরী।

৪০. মদিনা কোথায় অবস্থিত?

উঃ- আরব দেশে অবস্থিত মুসলিমদের একটি পবিত্র তীর্থক্ষেত্র। 

ক্ষয়চক্র থেকে সমস্ত MCQ এবং SAQ

৪১. কাবা ভবন কী?

উঃ- সৌদি আরবের মক্কা শহরে অবস্থিত একটি বড়ো ঘনক আকৃতির ইমারত, যা ইসলাম ধর্মমতে সবচেয়ে পবিত্র তীর্থস্থান।

৪২. ঈশা- মুসা কারা? 

উঃ- ঈশা বলতে খ্রিস্টধর্মের প্রতিষ্ঠাতা যীশু খ্রিষ্টকে বোঝানো হয়েছে। 

মুসা বলতে ইহুদীদের প্রসিদ্ধ ধর্মপ্রচারক মোজেসকে বোঝানো হয়েছে।

৪৩. ঈশা-মুসা কোথায় বসে সত্যের পরিচয় পেল?

উঃ- মানব হৃদয়ে। 

৪৪. “এই রণভূমে বাঁশির কিশোর”- বাঁশির কিশোর কে? তিনি রণভূমিতে বসে কি করছিলেন? 

উঃ- বাঁশির কিশোর হলেন বংশীবাদনরত শ্রীকৃষ্ণ। তিনি কুরুক্ষেত্রের রণভূমিতে বসে মহাগীতার পুণ্য বাণী শুনিয়েছিলেন। 

৪৫. “নবীরা খোদার মিতা”- এর অর্থ কী?

উঃ- নবী অর্থাৎ পয়গম্বর বা ঈশ্বর প্রেরিত দূত। ঈশ্বর অর্থাৎ খোদার মিতা বা বন্ধু। 

৪৬. “এই হৃদয়ে ধ্যান গুহা মাঝে বসিয়া”- কে বসে আছে? 

উঃ- শাক্য মুনি বা বুদ্ধদেব। 

৪৭. “ত্যাজিল রাজ্য”- কে কেন রাজ্য ত্যাগ করল? 

উঃ- শাক্যবংশজাত বুদ্ধদেব বা শাক্য মুনি মানবের মহা-বেদনার ডাক শুনে রাজ্য ত্যাগ করেছিলেন। 

৪৮. “এই কন্দরে আরব দুলাল”- কন্দর বলতে কী বোঝানো হয়েছে? আরব দুলাল কে? তিনি কী করেছিলেন? 

উঃ- কন্দর বলতে হৃদয় রাজ্যকে বোঝানো হয়েছে।

 আরব দুলাল হলেন হযরত মুহাম্মদ।

 তিনি ঈশ্বরের আহ্বান শুনে কোরানের সাম-গান গেয়েছিলেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Instagram Group Join Now
Scroll to Top