|
সাধারন বিরোধিতা
|
অ্যারিস্টোটলের বিরোধিতা
|
1
|
সাধারণ
বিরোধিতা চার প্রকার।
যথা–
বিপরীত ,অধীন বিপরীত ,অসম এবং বিরুদ্ধ বিরোধিতা ।
|
অ্যারিস্টোটলের
বিরোধিতা দুই প্রকার। যথা– বিপরিত ও বিরুদ্ধ ।
|
2
|
এই
বিরোধিতায় (A+E) বচনের মধ্যে উপরের বাহুতে বিপরীত বিরোধিতা দেখানো হয়েছে ।
|
এই
বিরোধিতারয় উপরের বাহুতে A+O বচনের
মধ্যে বচনের মধ্যে বিরুদ্ধ বিরোধিতা দেখানো হয়েছে ।
|
3
|
এখানে
(A+O)বচনের মধ্যে কোনাকুনি দীর্ঘতম লাইনের মাধ্যমে বিরুদ্ধ বিরোধিতার স্বীকৃত হয়েছে।
|
এখানে(A+E)
বচনের মধ্যে কোনাকুনি দীর্ঘতম লাইনের মাধ্যমে বিপরীত বিরোধিতা স্বীকৃত হয়েছে।
|
4
|
এখানে
অধীন বিপরীত বিরোধিতা স্বীকৃত হয়েছে।
|
এখানে অধীন বিপরীত বিরোধিতা অস্বীকৃত হয়েছে ।
|
5
|
এই
বিরোধিতায় অসম বিরোধিতা পরিমাণের ভিত্তিতে স্বীকৃত হয়েছে।
|
এখানে
অসম বিরোধিতায় সম্বন্ধযুক্ত দুটি বচন এর মধ্যে গুণের পার্থক্য না থাকায় এর দুটি বচন একসঙ্গে সত্য বা মিথ্যা হতে পারে, তাই এটি অস্বীকৃত হয়েছে।
|