Discuss the process of costal deposition and resulting landforms | Gepraphy note in bengali | ClassGhar |

Discuss the process of costal deposition and resulting landforms

ক্ষয়কার্যের সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্রতরঙ্গ ক্ষয়িত
পদার্থ বহন করে অধঃক্ষেপণের মাধ্যমে বিভিন্ন ভূমিরূপ গঠন করে থাকে।
1.
অনুতটীয় বা উজানতটীয় শ্রোত এর মাধ্যমে অধঃক্ষেপণ –
সমুদ্রতরঙ্গ বেলাভূমির উপর বালি, নুড়ি, কাঁকর
ইত্যাদি ক্ষয়জাত পদার্থগুলি বহন করে নিয়ে যায় ও প্রত্যাবর্তন কালে কিছু পরিমান
পদার্থ সমুদ্র গর্ভে নিক্ষেপ করে।
2. বায়ুর
মাধ্যমে বহন ও সঞ্চয়-
উন্মুক্ত তটভূমিতে বায়ু অনেক সময় বালুকণা বহন করে
এনে জমা করে।
3. সামদ্রিক
অধঃক্ষেপণের ফলে গঠিত ভূমিরূপ-
i. সৈকতভূমি
বা বেলাভূমি(
Beach)_
সমুদ্র তরঙ্গ বাহিত নুড়ি, বালি, কাঁকর, ঝিনুক,
প্রস্তর খন্ড ইত্যাদি অস্থায়ী ও আলগা বস্তু তটভূমির তরঙ্গকর্কিত মঞ্চের উপর ঢাকা
থাকে একে সৈকতভূমি বা বেলাভূমি বলে।
   সৈকতের
ধারে অনেক সময় নুড়ি, বালি সঞ্চিত হয়ে সঃকীর্ণ ও দীর্ঘয়িত উচ্চভূমি গঠন করে একে
সৈকতশিরা বলে।
ii. বাঁধ
সমুদ্র তরঙ্গ দ্বারা বাহিত পদার্থ সঞ্চয়ের ফলে
সমুদ্র পৃষ্ঠ উর্দ্ধে জেগে ওঠে। জেগে ওঠা উত্থিত সঃকীর্ণ স্তূপকে  বাঁধ বলে।
       বাঁধ অনেক প্রকার হয়-
পুরদেশীয় বাঁধ –
        বাঁধের দুই প্রান্ত স্থলভাগের সাথে যুক্ত না হয়ে উপকুলের প্রায় সমান্তরালে
আঃশিক নিমজ্জিত হয়ে অবস্থান করলে তাকে পুরদেশীয় বাঁধ বলে। এরূপ বাঁধের পিছনে
সমুদ্র জল আঃশিক আবদ্ধ হয়ে উপহ্রদের সৃষ্টি করে
উদাহরণ- উড়িষ্যা উপকূলে চিল্কা হ্রদ।
স্পিট
নুড়ি, বালি, কাঁকর যখন একটি সরলরেখায় সমুদ্রের
দিকে অধঃক্ষেপ হয় তখন তাকে স্পিট বলে। এটি মূল ভূখণ্ডের সাথে যুক্ত থাকে অন্য অংশ
সমুদ্রে অধঃক্ষিপ্ত হয়
যখন কোন স্পিটের অধঃক্ষিপ্ত অংশটি বাঁকানো হুকের
মতো দেখতে হয় তখন তাকে হুক বা ব্রকস্পিট বলে।
টম্বেলো
যখন কোন স্পিট কোন ধাপকে মূল ভূখণ্ডের সাথে যুক্ত
করে তখন তাকে টম্বেলো বলে।
 
 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Instagram Group Join Now
Scroll to Top